ভেরিফাইড প্রেস

  • ভাইরাল
    • খবর
    • ভিডিও
  • ভুয়া খবর
  • লাইফস্টাইল
    • লাইফহ্যাক
    • ফ্যাশন
    • স্বাস্থ্য
  • প্রকৃতি ও জীবন
  • খেলা
  • Home
  • আমাদের সম্পর্কে
    • ইমপ্রিন্ট
  • ইংরেজি

ঢাকা অ্যাটাক: একটি প্রত্যাশা পূরণের গল্প. দীপংকর দীপন পরিচালিত ঢাকা অ্যাটাকের পূর্ণাঙ্গ রিভিউ.

অবশেষে মুক্তি পেলো দীপংকর দীপনের পরিচালনায় এবং ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার সানী সানোয়ারের রচনায় নির্মিত চলচ্চিত্র ঢাকা অ্যাটাক।

সকাল থেকেই ভয়াবহ বৃষ্টি! তবে দীর্ঘদিন ধরে হাইপ সৃষ্টি করা চলচ্চিত্র ঢাকা অ্যাটাক দেখা থেকে এই বৃষ্টি থামাতে পারলো না কিছুতেই। দুপুর বারোটার শোয়ের টিকেট না পেয়ে রাজধানীর শ্যামলী স্কয়ারে বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে ছুটে গেলাম আড়াইটার শো-টা ধরার জন্যে। ভাগ্য অনুকূলে ছিলো, মুভি শুরুর এক ঘণ্টা আগে পৌঁছে শেষ টিকেটটা পেয়ে গেলাম।

ঢাকা অ্যাটাক ছবির পোস্টার।

ঢাকা অ্যাটাক নিয়ে কোনোকিছু বলার আগে বলে রাখছি, চলচ্চিত্রটিকে নিয়ে এখানে দুটি ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে আলোচনা করার চেষ্টা করা হবে। প্রথমটা সাধারণ একজন দর্শকের দৃষ্টিকোণ থেকে, আর দ্বিতীয়টা খুঁটিনাটি বিষয়বস্তু নিয়ে। চলুন আর কথা না বাড়িয়ে মূল চলচ্চিত্রে চলে যাই।
ঢাকা অ্যাটাক চলচ্চিত্রটি পুরোপুরি পুলিশদেরকে নিয়ে। দেশের চলচ্চিত্রের ইতিহাসে প্রথমবারের মতন পুলিশদের ইতিবাচক দিকগুলিকে অসাধারণভাবে ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছেন ঢাকা অ্যাটাকের কলাকৌশলীরা। চলচ্চিত্রটির মূল গল্প গোয়েন্দা বিভাগে কর্মরত সানী সানোয়ারের লেখা বলেই হয়তো পুরো গল্প জুড়েই টানটান উত্তেজনা বিরাজ করেছে। এক মূহুর্তের জন্যেও পর্দা থেকে চোখ সরানো যাচ্ছিলো না। প্রতিটি মূহুর্তে একের পর এক ঘটনা ঘটে যাওয়ায় অবস্থাটা অনেকটা এমন ছিলো যে এক সেকেন্ডের জন্যে ফোনে কোনো মেসেজ আসলেও আপনি গুরুত্বপূর্ণ কোনো একটি প্লট মিস করে ফেলবেন। শুধু গল্পই নয়, দৃশ্যায়নের জন্যে নির্বাচিত স্থানগুলিও ছিলো একেবারে মনের মতন। একটি পর্যায়ে বান্দরবনে পাহাড়ের মধ্যে একটি মিশন দেখানো হয়। এটিকে বলা যায় পুরো মুভিটির সবচেয়ে সেরা মুহূর্ত। পুরোপুরি নিখুঁতভাবে পুরো মিশনটিকে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছে ঢাকা অ্যাটাক। গল্পতো বটেই, কারিগরী দিক থেকেও কোনোপ্রকার ভুল পাওয়া যায়নি দৃশ্যটিতে।

পুরোপুরি সিরিয়াস মুভি হিসেবে নির্মিত ঢাকা অ্যাটাকে বাংলা চলচ্চিত্রের অনবদ্য অংশ হিসেবে থাকা লুতুপুতু প্রেমকে বিন্দুমাত্র স্থান দেয়নি দীপংকর দীপন। বারবার দৃষ্টি নিক্ষেপ করা হয়েছে পুলিশ অফিসারদের প্রতিদিন যেসকল বাধা বিপত্তির মধ্য দিয়ে যেতে হয় সেদিকে। একের পর এক ক্লু ধরে ধরে কীভাবে মূল অপরাধী পর্যন্ত পৌঁছানো নিয়েই এগিয়ে গিয়েছে মূল গল্প। সত্যিই বাংলা চলচ্চিত্রে নতুন একটি মাত্রা যোগ করতে সক্ষম হয়েছে ঢাকা অ্যাটাক। পুলিশ অফিসারদের জীবনে প্রতিনিয়ত ঘটে যাওয়া নির্মম ঘটনাগুলিকে অসাধারণভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই চলচ্চিত্রটি। এবার চলুন চলচ্চিত্রটির একটু ভেতরের দিকে যাওয়া যাক…

ঢাকা অ্যাটাক পুরোপুরি সিরিয়াস একটি মুভি। সিনেমার মূল চরিত্র আবিদ রহমান। তিনি ঢাকা মহানগর পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার এবং বোমা নিষ্ক্রিয় বিশেষজ্ঞ। আবিদ রহমানের চরিত্রটি শতভাগ ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হয়েছেন আরিফিন শুভ। আর কাউকে দিয়ে এই চরিত্রটিকে এর চেয়ে সুন্দর করে ফুটিয়ে তোলা সম্ভব হতো বলে মনে হয় না। বিশেষ বাহিনী সোয়াটের কমান্ডার আশফাক হোসেনের চরিত্রে থাকা এবিএম সুমন, পুলিশ কমিশনার নিয়াজের চরিত্রে থাকা আফজাল হোসেন থেকে শুরু করে এই চলচ্চিত্রের প্রায় প্রত্যেকটি পুরুষ অভিনয়শিল্পী সিনেমাটির সিরিয়াস ভাবটার সাথে পুরোপুরি মানিয়ে নিতে পেরেছেন। সমস্যা হয়ে গিয়েছে নারী অভিনয়শিল্পীদের ক্ষেত্রে।

টেলিভিশন চ্যানেলের সাংবাদিক চৈতির চরিত্রে থাকা মাহিয়া মাহির অভিনয় বেশ ভালো ছিলো। বোঝাই যায়, নারী সাংবাদিকের চরিত্রে অভিনয় করা নিয়ে প্রচুর হোমওয়ার্ক করেছেন তিনি। কিন্তু অগ্নির মত চলচ্চিত্রে কেন্দ্রীয় চরিত্রে থাকা মাহিকে নিয়ে দর্শকদের প্রত্যাশা অনেকাংশেই পূরণ হয়নি। একই ঘটনা ঘটেছে আশফাকের গর্ভবতী স্ত্রী সিনথিয়ার চরিত্রে থাকা কাজী নওশাবা আহমেদের ক্ষেত্রেও। কয়েকটি গুরুগম্ভীর দৃশ্যে মাহি ও নওশাবার অভিনয় দেখে আর কথা শুনে হলভর্তি দর্শক হেসে দেওয়ার ব্যাপারটি মোটেও ভালোভাবে নেবার কোনো উপায় ছিলো না।

এই চলচ্চিত্রটি এতোটা বেশি সিরিয়াস ছিলো যে পুরো চলচ্চিত্রের একমাত্র প্রেমের গান “টুপ টাপ”-এর পুরো দৃশ্যটি ছিলো একটি কল্পনা এবং মূল কাহিনীর কাছে পুরোপুরি সম্পর্কবিহীন। কিছু কিছু দৃশ্যে মাহি এবং সিনথিয়ার অভিনয় বেশ সাবলীল হলেও কয়েকজায়গায় বেশ হাস্যকর লাগছিলো দুজনকেই।

ঢাকা অ্যাটাকে মজার কিছু যে একেবারেই রাখা হয়নি তাও কিন্তু না! পুরো চলচ্চিত্রে সবাই গোমড়ামুখ করে রাখলে কখনোই সেটা সফল কিছু হয় না। একমাত্র আইটেম গান “টিকাটুলির মোড়ে” ছিলো এককথায় অসাধারণ! প্রতিটি লাইন উপভোগ করেছে দর্শকরা। তার চেয়ে বড় কথা, মূল কাহিনীর সাথে পুরোপুরি মিশে গিয়েছে গানটি। মোটেও অতিরিক্ত কোনোকিছু বলে মনে হয়নি। বরং সেই আইটেম গান চলাকালীন প্লটটা এগিয়ে গিয়েছে আরো কিছুটা। দর্শকের দৃষ্টিকোণ থেকে কিছুতেই এই চলচ্চিত্রকে দশের মধ্যে সাড়ে নয়ের নিচে দেওয়া সম্ভব নয়।
ইতিবাচক ব্যাপারগুলির পর চলুন একজন সমালোচকের দৃষ্টিকোণ থেকে চলচ্চিত্রটির খুঁটিনাটি বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনা করা যাক। ইতিবাচক ও নেতিবাচক দুই রকমের সমালোচনাই থাকবে এখানে।

প্রথমত, গান নির্বাচন এবং স্থান নির্বাচনের দিক দিয়ে বাংলাদেশের সেরা সেরা স্থানগুলিকে খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়েছে নির্মাতারা। এ নিয়ে বিন্দুমাত্র অভিযোগের কোনো স্থান নেই। ঢাকা শহর থেকে শুরু করে মালয়শিয়া পর্যন্ত কোথাও স্থান নির্বাচনে কোনোপ্রকার ত্রুটি রাখা হয়নি।
দ্বিতীয়ত, দৃশ্যায়নের পাশাপাশি সেগুলিকে ফুটিয়ে তুলতে ব্যবহৃত অ্যানিমেশন, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক থেকে শুরু করে সবকিছু ছিলো এক কথায় অনবদ্য! যখনই কোনো সিরিয়াস দৃশ্য চলছিলো, দর্শকরা সম্মোহিত হয়ে তাকিয়ে ছিলো পর্দার দিকে। গোলাগুলির দৃশ্যে ব্যবহৃত নকল রক্তগুলিকে মোটেও বাংলা ছবির তথাকথিত রক্ত নামক টমেটো সস বলে মনে হয়নি। বিস্ফোরণের দৃশ্যগুলিকে হলিউডের দৃশ্যের সাথে তুলনা করলে চলবে না। আমাদের যতটুকুন আছে তার মধ্যে সবটাই করা হয়েছে সেগুলিতে।

তৃতীয়ত, শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এক নিঃশ্বাসে বলে দেবার মতন একটি গল্প ঢাকা অ্যাটাক। যেখানে একটির সাথে আরেকটি দৃশ্য একেবারে ওতপ্রতভাবে জড়িত। তবে, একটি স্থান থেকে আরেকটি স্থানে চলে যাবার আগে কিছুটা হিন্ট দিয়ে নেবার প্রয়োজনীয়তা ছিলো বৈকি। শুরুতেই সাংবাদিক মাহির সম্মুখীন হবার পর ফ্ল্যাশব্যাকে দুই বছর আগের একটি ঘটনা দেখানো হয়, যেটিকে মোটেও পুরোপুরি শেষ হওয়া পর্যন্ত ফ্ল্যাশব্যাক বলে মনে হয়নি দর্শকদের কাছে। ঢাকা থেকে মালয়শিয়ার দৃশ্যে যাবার সময়ও কিছু করা হয়নি। বিশাল বিশাল দালান, রেস্টুরেন্ট আর পরিষ্কার রাস্তা দেখে বুঝতে খুব বেশি সমস্যা না হলেও এসব ক্ষেত্রে পর্দায় কোনোকিছু লেখা থাকলে ব্যাপারটা মন্দ হয় না।

মালয়শিয়ার দৃশ্যগুলিতে থাকা অভিনয়শিল্পীদের অভিনয়টা আরেকটু সাবলীল হতে পারতো। ইংরেজিতে যথেষ্ট ভুল ছিলো। উচ্চারণ নিয়ে কিছু বলছি না, উচ্চারণ বেশি ভালো করলেই বরং খারাপ দেখাতো। কিন্তু মালয়শিয়ান পুরুষ পুলিশ অফিসারের চরিত্রে থাকা অভিনয়শিল্পীর কিছু কিছু অভিনয়কে “ওভারঅ্যাক্টিং” বললে মোটেও বেশি কিছু বলা হবে না।

মাহিয়া মাহি কিছু কিছু স্থানে বেশ ভালোভাবে সাংবাদিক চরিত্রটিকে ফুটিয়ে তুলতে পারলেও বেশিরভাগ জায়গায় তার অভিনয়ে সিরিয়াসনেসের যথেষ্ট অভাব ছিলো। সিনেমা চলাকালীন একটা পর্যায়ে মনে হয়েছে যে মাহিয়া মাহির পুরো চরিত্রটিকে বাদ দিয়ে দিলেও এখানে তেমন কোনো ক্ষতি হতো না। তবে একেবারে শেষের দিকে মাহির প্রয়োজনীয়তাটাকে বোঝাতে তাকে দিয়ে একটি ক্লু বের করানো হয়। ব্যাপারটি বেশ চোখে লেগেছে।
বোমা নিয়ে কাজ করার মতন মুহূর্তগুলিতে সময়ক্ষেপন করা মাহির উপর বিরক্ত ছিলো দর্শক! লাইনটিকে নেতিবাচক বলে মনে হলেও আমি নেতিবাচক অর্থ বোঝাতে লেখিনি। এই গল্পটা এতো রোমাঞ্চকর ছিলো আর পুরো গল্পটিকে এতো অসাধারণভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যে দর্শকরা পুরোপুরি মূল কাহিনীর মধ্যে ঢুকে যায়। বোম্ব ডিসপোজালের প্রতিটি দৃশ্য শেষ হবার পর ব্যাপক করোতালি সাক্ষী ছিলো গল্পের অসাধারণ এই প্রেজেন্টেশনের।

আশফাকের গর্ভবতী স্ত্রীর চরিত্রে থাকা কাজী নওশাবা আহমেদের অভিনয় মিলে গিয়েছে একজন গর্ভবতী নারীর আচরণের সাথে। স্বামী ভয়াবহ মিশনে আছে জানা সত্ত্বেও তাকে বারবার ফোন দেওয়ার অংশটা অনেকের কাছে বিরক্তিকর বলে মনে হলেও বাস্তবতার সাথে একেবারে মিলে যায় না যে এমনটা নয়। একজন নারীর বাচ্চা হচ্ছে! তার স্বামী যত গুরুত্বপূর্ণ কাজেই থাকুক না কেন, সে অবশ্যই চাইবে সন্তান জন্ম নেবার মুহূর্তে প্রিয়জন তার পাশে থাকুক। চলচ্চিত্রে সিনথিয়া চরিত্রটি নওশাবার অভিনয়ের এই ব্যাপারটিকে জাস্টিফাই করে দেয়।

পুরো চলচ্চিত্র নিয়ে আলোচনা করা হবে অথচ মূল ভিলেনকে নিয়ে কিছু বলা হবে না, এটা কী করে সম্ভব? ভিলেন নির্বাচনে পুরোপুরি স্রোতের বিপরীতে গিয়েছেন এই ছবির পরিচালক। বাংলা চলচ্চিত্রের নায়িকার ইজ্জ্বত নষ্টের চেষ্টা করা ঐতিহ্যবাহী ভিলেনের কোনোকিছুতো এখানে ছিলোই না, বরং ছিলো প্রচুর বুদ্ধিমান একটি চরিত্র। যার একের পর এক বুদ্ধিদীপ্ত চাল বারবার পুরো পুলিশ বাহিনীর চোখে ধুলো দিতে সক্ষম হয়। ভিলেনকে নিয়ে বেশি কিছু বলবো না, কারণ এই চলচ্চিত্রের সবচেয়ে ভালো অভিনয় করা ব্যক্তিদের মধ্যে প্রথমে আরেফিন শুভর নাম আসলে তার পরপরই নাম আসবে জিসান চরিত্রে থাকা ছবির মূল ভিলেন তাসকিন রহমানের নাম। শুধু একটা ছোট্ট হিন্ট দিয়ে রাখি, ছবির সত্তর শতাংশ শেষ হবার আগ পর্যন্ত আপনি জানতে পারবেন না সব ঘটনার পেছনে আসলে কে আছে! প্রায় পুরো সময়টা জুড়েই নিষ্ঠুরতায় পরিপূর্ণ একটি চরিত্র গড়ে তোলার সুযোগ পেয়েছে ছবিটির ভিলেন। ভালো না হয়ে উপায় কই?

ঢাকা অ্যাটাকের ফাইনাল রেটিং…
দর্শকের দৃষ্টিকোণ থেকে: ৯.৫/১০
একজন চলচ্চিত্র সমালোচকের দৃষ্টিকোণ থেকে: ৮/১০

ছবিটির ট্রেইলার দেখতে পারবেন ইউটিউবে এই লিংকে: https://www.youtube.com/watch?v=yvUCSoN9Zv8

শেষ কথা:

ইউল্যাবে হয়ে যাওয়া একটি অনুষ্ঠানে চলচ্চিত্রনির্মাতা মোস্তফা সরওয়ার ফারুকী একটা কথা বলেছিলেন। কথাটা হলো, “বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে স্বর্ণযুগ এখনো আসেনি। সামনে আসছে।“ ঢাকা অ্যাটাক বাংলা চলচ্চিত্রের সেই স্বর্ণযুগের দিকে এগিয়ে যাবার একটি জলজ্যান্ত উদাহরণ। শ্যামলী সিনেমা হলে ঢাকা অ্যাটাকের শো শেষ হবার পর সামনের সারি থেকে উঠে পর্দার সামনে এসে দাঁড়ান খোদ আরেফিন শুভ নিজে! দর্শকদের ব্যাপক প্রশংসার সামনে তিনি সবার উদ্দেশ্যে বলেন যাতে ঢাকা অ্যাটাকের প্রতি এই ভালোলাগার ব্যাপারটিকে সবার কাছে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। যাতে সাধারণ দর্শকরা আবারো হলমুখী হয়। ঢাকা অ্যাটাক কেবল একটি চলচ্চিত্রই নয়, এটি সাধারণ দর্শকদের হলমুখী করার একটি প্রত্যয়! ২০১৯ সালে আসছে “ঢাকা অ্যাটাক ২”।

 

[[লেখা সম্পর্কিত আপনার যেকোনো মতামত আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন নিচের মন্তব্য বক্সে বা ভেরিফাইড প্রেসের ফেসবুক পাতায়।]]

Oct 6, 2017Mohammad Tajul Islam
সম্পর্কে মানসিক অত্যাচারের লক্ষণ এবং উত্তরণের উপায়সড়ক দূর্ঘটনা রোধে আইওএসের "ডু নট ডিস্টার্ব" মোড
You Might Also Like
 
খালি পেটে যা করবেন না
 
ভোগান্তির আরেক নাম গ্রামীণফোন

Leave a Reply Cancel reply

Mohammad Tajul Islam
October 6, 2017 মতামত, রিভিউআরিফিন শুভ, ডিএমপি, ঢাকা অ্যাটাক, ঢাকা এটাক, ঢাকা মহানগর পুলিশ, ঢালিউড, বাংলা, বাংলা চলচ্চিত্র, বাংলাদেশ, বাংলাদেশ পুলিশ, মাহিয়া মাহি, সোয়াট438
লেখাটা শেয়ার করুন
0
GooglePlus
0
Facebook
0
Twitter
0
Digg
0
Delicious
0
Stumbleupon
0
Linkedin
0
Pinterest
ভাইরাল ভিডিও
সাবসক্রাইব

আমাদের সঙ্গে থাকতে সাবসক্রাইব করুন।

সম্পাদকের বাছাই
অলংকারের দোকানে ডাকাতি; হাস্যকরভাবে ব্যর্থ হবার ভিডিও ভাইরাল!
পাল বংশের ইতিহাস- দ্বিতীয় পর্ব
পাল বংশের ইতিহাস- দ্বিতীয় পর্ব
ডিশওয়াশার লিকুইড দিয়ে তৈরি করুন আইসপ্যাক
অ্যাপ রিভিউ: এন্ডোমোন্ডো স্পোর্টস ট্র্যাকার
বেড়ানোর জন্য সিলেটে
সর্বাধিক পঠিত
হিজরাদেরকে ব্যবহার করা হয় যৌন চাহিদা পূরণে
26,236 views
রাতে ঘুম না আসার কারণ, ফলাফল এবং প্রতিকার
25,736 views
পুরুষের বীর্য এত উপকারী!
16,844 views
জার্মান নাগরিক হতে যা করতে পারেন
10,595 views
প্রতিদিনের সঠিক খাবার তালিকা তৈরী করে দেবে মোবাইল অ্যাপ
প্রতিদিনের সঠিক খাবার তালিকা তৈরী করে দেবে মোবাইল অ্যাপ
9,640 views
ভিডিও: প্রবাস জীবন
সর্বাধিক আলোচিত
দেশের সেরা বারো ইউটিউবার!
দেশের সেরা এগারো ইউটিউবার!
2 Comments
সেদ্ধ ডিমের এই ডায়েট ১০ কেজি ওজন কমাতে পারে মাত্র ১৪ দিনে!
সেদ্ধ ডিমের এই ডায়েট ১০ কেজি ওজন কমাতে পারে মাত্র ১৪ দিনে!
2 Comments
স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ৭ এ ভয়াবহ কারিগরী ত্রুটি!
1 Comment
আলেপ্পোর ৭ বছর বয়সের বেনা আল-আবেদের খোঁজ…
1 Comment
হিজাব ছাড়া ছবি তোলায় সৌদি নারীর মৃত্যুদণ্ডের দাবি!
1 Comment
সাম্প্রতিক মন্তব্য
  • Mohib on চলচ্চিত্রের স্ক্রিপ্ট সুন্দর করে লেখার পাঁচ উপায়
  • Tapashi on আমেরিকায় যাঁরা পড়তে আসছেন – কালচারাল শক নিয়ে কিছু পরামর্শ
  • SMN ZAMAN on ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের উদ্যোক্তা ই-সেবী
  • স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট নাইনে আগুন - ভেরিফাইড প্রেস on স্যামসাং গ্যালাক্সি নোট ৭ এ ভয়াবহ কারিগরী ত্রুটি!
  • Tareq on বিদেশে কচু রপ্তানি : মেহেদি মাসুদের বৈদেশিক মুদ্রা আয়
Follow @VP_English Tweets by VP_English
RSS English
  • Returning home with shattered dreams
  • “Greening ULAB”, a small footstep towards a plastic free nation
  • Six videos that explain Rohingya crisis
ভিজিটর
Flag Counter
2017 © ভেরিফাইড প্রেস